নভেম্বর ২৬, ২০২১
আমাদের পৃথিবী(Earth) ছাড়াও কি অন্য কোনো সৌরজগৎ বা গ্রহে প্রাণ থাকতে পারে? বা পৃথিবীর মতো অন্য কোন গ্রহ থাকতে পারে? অথবা আপনার বা আমার মতো একদম হুবহু দেখতে মানুষ কি অন্য কোন এক সৌর জগতে বসবাস করছে? এটাও কি সম্ভব? বিজ্ঞানীদের ধারণা অনুযায়ী, এটা সম্ভব।আর এই ধারনা থেকেই আসে প্যারালাল ওয়ার্ল্ড বা প্যারালাল ইউনিভার্স থিওরি।অবশ্য এই থিওরির বীপরিতে অনেকের মতবাদ আছে।
#পার্ট:1
Bangla Golpo [গল্পটা পুরোপুরি কাল্পনিক,এর সাথে বাস্তবতার কোন সম্পর্ক নেই] আমাদের পৃথিবী(Earth) ছাড়াও কি অন্য কোনো সৌরজগৎ বা গ্রহে প্রাণ থাক...
Stories _Unknown
Stories _Unknown
Stories _Unknown
8
10
99
Bangla Golpo
[গল্পটা পুরোপুরি কাল্পনিক,এর সাথে বাস্তবতার কোন সম্পর্ক নেই]
আমাদের পৃথিবী(Earth) ছাড়াও কি অন্য কোনো সৌরজগৎ বা গ্রহে প্রাণ থাকতে পারে? বা পৃথিবীর মতো অন্য কোন গ্রহ থাকতে পারে? অথবা আপনার বা আমার মতো একদম হুবহু দেখতে মানুষ কি অন্য কোন এক সৌর জগতে বসবাস করছে? এটাও কি সম্ভব? বিজ্ঞানীদের ধারণা অনুযায়ী, এটা সম্ভব।আর এই ধারনা থেকেই আসে প্যারালাল ওয়ার্ল্ড বা প্যারালাল ইউনিভার্স থিওরি।অবশ্য এই থিওরির বীপরিতে অনেকের মতবাদ আছে।
নির্দিষ্ট সংখ্যার প্যারালাল ইউনিভার্সকে মাল্টিভার্স বলা হয়।বিগ ব্যাং থিওরির পর থেকেই প্যারালাল ইউনিভার্স সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের জানার আগ্রহ বেড়ে যায়।অনেকের মতে,এই মহাবিশ্বে আমাদের সৌরজগৎ বা পৃথিবী গ্রহের মতো হুবহু আরও অনেক সৌরজগত এবং গ্রহ রয়েছে।প্যারালাল ইউনিভার্সের ধারণা অনুযায়ী, হয়তো এই গ্রহে আপনি একজন ডাক্তার হলে অন্য প্যারালাল বিশ্বের গ্রহে আপনি একজন ক্রিকেটার হতে পারেন।আবার আমারা যা কল্পনা করি তা হতে পারে অন্য কোন মাল্টিভার্স-এর রিয়ালিটি।
প্যারালাল ইউনভার্স সম্পর্কে অনেকর দ্বিমত পোষণ থাকলেও অনেকেই এটা নিয়ে গবেষণা করে অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছে।তেমনি একজন সফল গবেষক বাংলাদেশের আনোয়ার হোসেন।আনোয়ার হোসেনের বয়স প্রায় ৬৫ ছুইছুই,পরিবার বলতে তার শুধু রয়েছে ছোট ৬ বছরের একটা নাতিন নাম হিমেল।আজ দাদু নাতিন মিলে আনোয়ার হোসেনের ল্যাবে এসছে।ল্যাবে আজ কেউ নেউ,ল্যাবের অন্যনো সহকর্মিকে আজ ছুটি দিয়েছেন আনোয়ার হোসেন।
ল্যাবে এসেই ছোট হিমেল হা করে আছে,তার দাদু আনোয়ার হোসেন তার নাতির এভাবে হা করা দেখে একহাত দিয়ে মুখটা বন্ধ করে দিল আর বলল...
দাদুভাই আমি জানি আজ তুমি এখানে প্রথম তবে এভাবে থাকলে যে মুখে মশা ডুকবে আর মশা পেটে গেলে আর মারতে পারবা না ভিতর থেকেই মশা কামরাবে (আনোয়ার হোসেন)
দাদুর কথা শুনে চোখ বড়বড় এবার নিজের মুখ নিজেই চাপ দিয়ে ধরল হিমেল আর আশপাশটা দেখতে লাগল।তার দাদু একটু মুচকি হাসল আর দেখতে লাগল কি করে তার নাতি।
হিমেল একটু পরপর একেকটা জিনিস তার দাদুর কাছে জিজ্ঞাস করছে আর তার দাদু খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে দিচ্ছে।যদিও প্রায় সব কিছুই হিমেলের মাথার উপর দিয়ে যাচ্ছে।
একটু পর হিমেল ল্যাবের এক কোণে এসে পৌছায় আর দেখে একটা বৄত্তাকার মেশিনের মত কিছু একটা।কৌতহলী মনে দাদুর দিকে চাওয়ার পর দাদু বলে উঠে ...
এটাই সেই কাঙ্খিত জিনিস যার ফলে আমরা অন্য মাল্টিভার্সে যেতে পারব,তবে এটা এখনো সম্পূর্ণ নয় দাদুভাই(আনোয়ার হোসেন)
দাদুর কথা তেমন না বুঝলেও মেশিনটির দিকে তাকিয়ে হিমেলের চোখ ছলছল করে ওঠে।হঠাৎ হিমেল মেশিনটির একবারে কাছে চলে যায় আর কাছে থেকে মেশনটির বৃত্ত মত জিনিসটা ধরে দেখতে থাকে।তার দাদুও পিছে পিছে ধরতে আসে কিন্তু মেশিনের কাছে যাওয়ার আগে নিচে পরে থাকা একটা তারের সাথে হোচট খায়।তারটি ছিলো একটি লাইন বোর্ডের তার,হ্যাচকা তারে টান লাগতেই লাইনবোর্ডের ইলেকট্রিকাল সটসার্কিট হয়।লাইনবোর্ডের একটি লাইন সেই মেশিনটাতেও গেছে।কিন্তু মেশিনটা সর্টসাকিটে খারাপ হওয়ার বদলে মেশিনের সেই বৃত্তের মধ্যে কালো একটা কিছু তৈরি হয় পুরোটা জুরে।যা বৃত্তর উভয় পাশ থাকে প্রচন্ড গতিতে সব কিছু টানতে থাকে।মুহূতেই যেন ল্যাবের মধ্যে ঝর সৃষ্টি হয়।ছোট হিমেল কোন মত বৃত্তের বাইরে হাত দিয়ে আকড়ে ধরে কিন্তু এতে যেন কোন কাজ হচ্ছেনা।হিমেলের অর্ধেক শরীর বৃত্তের ভিতরে চলে গেছে ।তার দাদু কোনমতে একটা শক্ত টেবিল ধরে আর তার নাতির দিকে একনজর তাকিয়ে এই ঝড়ের মধ্যে ও চেষ্টা করতে থাকে মেইনসুইচ বন্ধ করার।ঠিক সেই মহূর্তে কোথাথেকে যেন একটা বক্স উরে আসে আর হিমেলের কাধে লেগে।ছোট শরির ব্যাথায় কুকিয়ে উঠে আর হাত ছেড়ে দেয় ।মহূর্তে হারিয়ে যায় বৃত্তের দেই অন্ধকারে ছোট শরীর।
আনোয়ার হোসেন তার নাতির অবস্থা দেখে একটা জোরে চিৎকার দেয়,কিন্তু আনোয়ার হোসেনর চিৎকার শেষ হওয়ার আগেই একটা বিস্ফোরন হয় ল্যাবের মধ্যে।মহূর্তেই হারিয়ে যায় দুটি প্রাণ......
(এটা আমার লেখা সর্বপ্রথম গল্প,জানিনা কেমন হল।চেষ্টা করব প্রতিদিন পর্ব দেওয়ার,লেখায় ভুলগলো দয়া করে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন)
#পার্ট:1
#writer:হিমেল
Unknown
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন